করোনা আক্রান্ত হয়ে বাংলাদেশের একজন ডাক্তারের মৃত্যু হয়েছে। এমন্ত অবস্থাই ডাক্তারদের সর্বোচ্চ সুরক্ষার দাবির মধ্যে এক ডাক্তারের মৃত্যু।
সিলেট উসমানি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন, সহকারিণী অধ্যপক্ষ এবং আই সিউ ডাক্তার ময়নদিন হাসান।
করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে রাজ দানি কোমড়ি তলা হাসপাতালে মারা গেছেন।
তার মৃত্যুর পর চিকিৎসকদের জন্য আরো সুরক্ষা উদ্দক এবং সর্বোচ্চ অগ্ররাধিকার, এর কথা জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্তলায়ন।
সরকারের সমালোচনা চেনাই বেস্ট না থেকে চাল নিয়ে জনগনের পাসে দাঁড়াতে বলেন প্রধানমোন্তী, ৩ বছর মেয়াদে পরিকল্পনাই।
ডাক্তার ময়নদিন ঢাকা মেডিকেল কলেজের ৪৭ তম বেডের বি সি এস, পাস করে ছিলেন ডাক্তার ময়নদি। কর্ম জীবনের সর্বশেষ সিলেটের এম এ ডি করেন, উসমানি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন সহকারী অধ্যপক হিসাবে কর্ম গত ছিলেন ।
আই সি ইউ-তে রোগিদের কেউ করোনা ভাইরাসেে আক্রান্ত ছিলেন একথা গোপন রাখার কারনে করো নই আক্রান্ত হন ডাক্তার ময়নদি।
৫ এপ্রিল তার শরিরে করোনা শনাক্ত হয়।
অবস্থা খারাপ হতে থাকলেও যে উসমানি হাসপাতালে আই সি ইউ প্রধান ছিলেন। তিনি সে খানে নেওয়া যাইনি। কারন বিশুজ্জার ১৫ টি রোগি থাকাই তাদেরো সংক্র্মনের আসংখ্যা ছিলো।
আর সিলেটে কবির চিকিৎসার জন্য ,সহিদ শামসুদ্দিন হাসপাতালের করোনা ইউনিট করা হলে তার পুরোপুরি ভাবে প্রস্থুত ছিলো না। তার মৃত্যুর পর আজ সেখানে যাচ্ছে ৯ টি বেন্টেলিটর।
অবস্থার আরো অবনতি হলেও প্রডকল সমস্যাই তাকে ইয়ার এম্বুলেন্সেেের বদলে অনেক কাটকট পেরিয়েও একটা সাধারণ এম্বুলেন্স তাকে ৮ এপ্রিল ঢাকাই আনা হয়।
বুধবার সবুরে রাজ দনি কুরমিতলা হাসপাতালে মৃত্যু হয় তার।
সকালে স্বাস্থ্য মন্তলায়নের একটি টিমের করোনা চিকিৎসার জন্য। নিধারিত হাসপাতালে যাওয়ার কথা থাকলেও ডাক্তার ময়নদিন এর মৃত্যুর খবরে সেটি বাতিল হয়।
১৫ এপ্রিল ৪/২০২০ইং করোনা ভাইরাসেে আক্রান্তের সংখ্যা ২১৯ জন। আর মৃত্যুর সংখ্যা হলো ৪ জন।
এই নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা মোট ৫০ জন। আর মোট আক্রান্তের সংখ্যা মোট ১২৩১ জন।
আজকে মোট নমুনা পরিক্ষা করা হয় ১৪৮৬৮ জন।
No comments:
Post a Comment