এই ব্যাধিটির সাধারন উপসঘ হিসেবে য্বর। সর্দি এবং শ্বাসকষ্ট দেখা যায়। কিছু ক্ষেত্রে মাংসপেশীর ব্যথা।বারবার থুতু সৃষ্টি এবং গলায় ব্যথা দেখা যেতে পারে।(১২)বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই উপসর্গগুলো নমনীয় আকারে দেখা যায়।(১৩) কিন্তু কিছু গুরুতর ক্ষেত্রে ফুসুফুস প্রদাহ (নিউমোনিয়া) এবং বিভিন্ন অঙ্গের বিকলতাও দেখা যায়।(১৪)সংক্রমিত হবার পরে এই ব্যাধিতে মৃত্যুর হার গড়ে ৩.৪%।যেখানে ২০ বছরের নিচের রোগীদের মৃত্যুর হার ০.২% এবং ৮০ বছরের উর্ধ্বে রোগীদের প্রায় ১৫%...(১৫)(১৬)
নিজে এবং পরিবারকে নিরাপদ রাখতে ঘরে অবরুদ্ধ থাকা ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা কোভিড-১৯ প্রতিরোধের একটি অন্যতম পদ্ধতি। বাংলাদেশ সরকার এটি মেনে চলার অনুরোধ জানালেও স্বতঃস্ফূর্তভাবে তা মানছেননা অনেকেই(১৭)
বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে, করোনা সংকটে নিজে আত্ম-পৃথকীকরণ (আইসোলেশন) বা বিচ্ছিন্ন থেকে বিরাট অবদান রাখা সম্ভব। এতে জীবন বাঁচতে পারে লাখো মানুষের আর এমূহূরর্তে তা মেনে চলা প্রত্যেক বাংলাদেশী নাগরিকের জন্যও অতি আবশ্যিক।(১৮)
No comments:
Post a Comment